প্রথমার্ধেই তাকে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়াতে হয়, মুখ ঢেকে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন মুসিয়ালা। উপস্থিত খেলোয়াড়রাও চোটের দৃশ্য দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
জার্মান সংবাদমাধ্যম 'বিল্ড' এবং সাংবাদিক ভিক্টর কাতালিনার বরাতে জানা গেছে:
জামাল মুসিয়ালা বায়ার্নের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের একজন। তরুণ এই মিডফিল্ডার নিয়মিত গোল, অ্যাসিস্ট ও মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণে বড় ভূমিকা রেখে আসছিলেন। তার এই চোটে:
ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ড বলেন,
"বন্ধু দিয়াগো জতা’র মৃত্যু আর এরপর মুসিয়ালার এমন চোট—এই সপ্তাহটা মানসিকভাবে খুব কঠিন যাচ্ছে। ফুটবলে ফিরতে মন চায় না।"