Boost your conversion rate
Et et dolore officia quis nostrud esse aute cillum irure do esse. Eiusmod ad deserunt cupidatat est magna Lorem.
রোববার রাতের সেই উৎসবে এখন পর্যন্ত অন্তত ২ জন নিহত এবং ৫৫৯ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, আতশবাজি ও ভাঙচুরে অস্থির হয়ে ওঠে ফ্রান্সের বিভিন্ন শহর।
ফরাসি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুধু রাতেই ২০০টিরও বেশি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। প্যারিস, গ্রেনোবল ও দক্ষিণাঞ্চলের শহরগুলোতে পরিস্থিতি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ।
দক্ষিণ ফ্রান্সের দেক্স শহরে ১৭ বছর বয়সী এক তরুণ ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন। আর গ্রেনোবলে একটি পরিবারের চারজন সদস্য গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি।
প্যারিসের রাস্তায় আতশবাজির উৎসব শুরু হলেও দ্রুতই তা বিশৃঙ্খলায় রূপ নেয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ভক্তদের মাঝে আগুন, সংঘর্ষ আর আতশবাজির ভয়ঙ্কর চিত্র।
পিএসজির তারকা উসমান দেম্বেলে ম্যাচ শেষে ভক্তদের শান্ত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন,
“আমরা উদযাপন করি, তবে প্যারিসকে যেন ধ্বংস না করি।”
এই পরিস্থিতি সামাল দিতে প্যারিস জুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় ৫,৪০০ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য। সরকার ও প্রশাসন শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং উদযাপনের নামে সহিংসতা থেকে দূরে থাকতে অনুরোধ করেছে।