ম্যাচ শেষে উচ্ছ্বসিত পালমার জানালেন নিজের অনুভূতি:
"আমরা জানতাম লোকে আমাদের নিয়ে সন্দেহ করছে। কিন্তু আমরা নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আজ মাঠে সবাই সেই বিশ্বাসের প্রতিদান দিয়েছে।"
এতদিন দলবদলে বিশাল অঙ্কের খরচ নিয়েই শুনতে হতো কথার বাণ, মাঠে আসতো না ফলাফল। তাই চেলসির বিশ্বজয়টা কেবল ট্রফি জেতা নয়, বরং সমালোচকদের মুখ বন্ধ করারও এক রকম উদযাপন।
চেলসির কোচ এঞ্জো মারেস্কাও প্রশংসা করেছেন পালমারকে, তবে কৃতিত্ব দিয়েছেন পুরো দলকে:
"আমরা চেয়েছিলাম পালমারকে এমন জায়গায় খেলাতে, যেখানে সে আক্রমণে সর্বোচ্চ কার্যকর হতে পারে। সে সেটা দারুণভাবে করে দেখিয়েছে, কিন্তু জয়ের পেছনে পুরো দলের প্রচেষ্টাই মূল।"
পিএসজির বিপক্ষে এই জয়ে পালমার কেবল নায়কই নন, হয়ে উঠেছেন ব্লুজদের আত্মবিশ্বাস ফেরানোর প্রতীক।