টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৮৪ রানে ৮ উইকেট হারানো বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ১৬২ রান তোলে। তবে তা লড়াই করার মতো স্কোর ছিল না। মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে ৫ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় স্বাগতিক আমিরাত।
শরাফু ও আসিফ খানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে উড়ে যায় বাংলাদেশ। শরাফু ৬৮* (৪৭ বল, ৫ চার, ৩ ছক্কা) ও আসিফ ৪১* (২৬ বল, ৫ ছক্কা) রানে অপরাজিত থাকেন। তাদের জুটিতে শেষ ৫১ বলে আসে ৮৭ রান।
বোলারদের মধ্যে কেবল শরিফুল ইসলাম ছিলেন কিছুটা কার্যকর, ৪ ওভারে ২৪ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। তবে বাকিদের পারফরম্যান্স ছিল বাজে—বিশেষ করে রিশাদ, তানজিম, হাসান মাহমুদ এবং শেখ মেহেদী কেউই ধারাবাহিকভাবে সঠিক লাইন-লেংথে বল করতে পারেননি।
এই পরাজয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো কোনো সহযোগী দেশের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলো। এর আগে ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল টাইগাররা।
শক্তির বিচারে অনেক এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ দলের এমন পরাজয় সমর্থকদের মধ্যে হতাশা ও প্রশ্ন ছড়িয়ে দিয়েছে—বিশ্বকাপের আগে এমন পারফরম্যান্স কতটা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে?